অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস
ঠোটেঁ কালো ছোপ পড়লে কাঁচা দুধে তুলো ভিজিয়ে ঠোটেঁ মুছবেন। এটি নিয়মিত করলে ঠোটেঁর কালো দাগ দূর হবে।
টমেটোর রস ও দুধ একসঙ্গ মিশিয়ে মুখে লাগালে রোদে জ্বলা বাব কমে যাবে।
যাদের হাত খুব ঘামে তারা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে লাউয়ের খোসা হাতে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। দেখবেন হাত ঘামা দূর হয়ে গেছে।
অনিদ্রার সমস্যায় মধু খান, অনিদ্রা দূর করতে মধু খুবই কার্যকরী।
আপনি যদি পেটের পীড়ায় অসুস্থ্য থাকেন, তাহলে খেতে পারেন কলা, আদা, বেল।
আপনার যদি ঠান্ডা লেগে থাকে তাহলে রসুন খেতে পারেন।
হাড়িঁ-বাসন ধোয়ার পরে হাত খুব রুক্ষ হয়ে যায়। এজন্য বাসন মাজার পরে দুধে কয়েক ফোঁটা লেবু মিশিয়ে হাতে লাগালে হাত মোলায়েম হবে।
মুখের ব্রণ আপনার সুন্দর্য নষ্ট করে। এক্ষেত্রে রসুনের কোয়া ঘষে নিন ব্রণের উপর। ব্রণ তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে।
চুল পড়া বন্ধ করতে মাথায় আমলকির রস বা আমলকি যুক্ত তেল লাগান। এতে চুল পড়া দূর হবে।
স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে গমজাত খাদ্য, বাঁধাকপি কার্যকর।
মুখের বাদামী দাগ দূর করতে পাঁকা পেঁপে চটকে মুখে লাগান, কিছু সময় পরে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন মুখের বাদামী দাগ দূর হয়ে গেছে।
নিঃশ্বাসের দুগন্ধ থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত দুই কোয়া কমলালেবু খান।
অতিরিক্ত শুষ্কতা থেকে মুক্তি পেতে মধু, দুধ ও বেসনের পেষ্ট মুখে লাগান নিয়মিত। এতে ত্বকের বলিরেখা ও শুষ্কতা দূর হয়ে যাবে।
হাঁপানির সমস্যা থাকলে পেঁয়াজ খান। হাঁপানি শ্বাসনালীর সংকোচন রোধ করতে সাহায্য করে।
মাথাব্যথা হলে প্রচুর পরিমাণে মাছ খান। মাছের তেল মাথাব্যথা প্রতিরোধে দারুণ কার্যকর। এছাড়া খেতে পারেন আদা। প্রদাহ এবং ব্যথা নিরাময়ে আদা খুবই কার্যকর।
পায়ের গোড়ালি ফাটলে পেঁয়াজ বেটে প্রলেপ দিন, ফাটা দাগ দূর হয়ে যাবে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন ১৫ গ্রাম করে মৌরি চিবিয়ে খান। খুব কম সময়ে রক্ত শুদ্ধ হয়ে ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
পিঠের কালো ছোপ দূর করতে ময়দা ও দুধ এক সঙ্গে মিশিয়ে পিঠে ১০ মিনিট ধরে ঘষতে হবে। এটা নিয়মিত করলে পিঠের কালো ছোপ দূর হয়ে যাবে।
স্ট্রোক প্রতিরোধ চা খান। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে, নিয়মিত চা খেলে ধমনীর গাত্রে ফ্যাট জমতে পারে না। ফলে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে আসে অনেকটাই।