egg
সব বয়সের মানুষের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে পারে ডিম। ডিমের সাদা অংশটুকু উচ্চ মানের জৈব আমিষ, আর কুসুমে স্নেহ পদার্থ, লৌহ ও ভিটামিন থাকে। শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি, হাড় গড়নে ও মেধার বিকাশে ডিম খুবই কার্যকরী। কেননা ডিমে রয়েছে ভিটামিন “এ”, যা দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। আবার কুসুমে আছে ভিটামিন “ডি”, যা হাড়ের সুস্বাস্থ্যের জন্য ভালো। গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন ১ টি করে ডিম খাওয়া খুবই জরুরী। কারণ, ডিমের পুষ্টিউপাদান গর্ভাবস্থায় শিশুর স্বাভাবিক ওজন বজায় রাখতে সাহায্য করে।