দুধ জ্বাল দিতে গিয়ে নষ্ট হলে যা করবেন।
অনেক সময় দুধ জ্বাল দিতে গিয়ে নষ্ট হয়ে যায়। আবার দু-এক দিনের পুরনো দুধও জ্বাল দিতে গিয়ে নষ্ট হয়ে যায়। তখন নষ্ট হয়ে যাওয়া দুধ ফেলে দেওয়া ছাড়া কোনো উপায় থাকে না।
অনেকেই আবার নষ্ট হয়ে যাওয়া দুধ ফেলে না দিয়ে ছানা তৈরি করে। তবে নষ্ট দুধ থেকে ছানা তৈরি করা ছাড়া আরও অনেক কাজে লাগে।
দুধ জ্বাল দিতে গিয়ে নষ্ট হলে যা করবেন চলুন জেনে নেওয়া যাক, সেগুলো কি কি-চিজ:
নষ্ট হওয়া দুধ দিয়ে বাড়িতে সহজেই চিজ বানিয়ে নিতে পারেন। জ্বাল দিতে গিয়ে দুধ যখন ছানা কাটতে শুরু করবে তখন ভিনিগার বা লেবুর রস মিশিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন।
চিজ গরম পানি থেকে তুলে নিয়ে লবণ পানিতে ভালো করে ধুয়ে নিন, যাতে ভিনিগারের টক ভাব কেটে যায়।
এবার পানি থেকে তুলে নিয়ে পলিথিনে মুড়ে তিন ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিলেই তৈরি হয়ে যাবে চিজ।
ফেসমাস্ক:
মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেও ব্যবহার করতে পারেন নষ্ট দুধ। কাঁচা দুধের মতোই নষ্ট দুধও ত্বকের জন্য দারুণ উপকারী।
কেটে যাওয়া দুধ মুখে ফেসমাস্কের মতো লাগিয়ে নিন।
বেকিং:
দুধ নষ্ট হয়ে গেলে বেকিং এর নানা কাজে লাগাতে পারেন। যেমন প্যানকেক, কেক এবং ওয়াফেলের মতো অনেক ডেজার্টেই।
তাই দুধ কেটে গেলে ফেলে না দিয়ে জিভে জল আনা কিছু ডেজার্ট তৈরি করে ফেলুন।
গার্ডেনিং:
শখের বাগানে ও কাজে লাগাতে পারেন নষ্ট হয়ে যাওয়া দুধ। তাহলে এবার থেকে নষ্ট দুধ ফেলে না দিয়ে গাছের গোড়ায় দিন।
গাছের গোড়ায় নষ্ট দুধ দিলে আপনাকে সার দিতে হবে না। এতে চারাগাছ গুলো তরতরিয়ে বাড়তে থাকে।
পোষা প্রাণি:
নষ্ট হয়ে যাওয়া দুধ আপনি খেতে না পারলেও আপনার পোষা বিড়ালটা কিন্তু ভালোবেসেই খাবে। তাই কেটে যাওয়া দুধ ফেলে না দিয়ে বাটিভর্তি করে ওদের সামনে নামিয়ে দিতে পারেন।
সালাদ ড্রেসিং:
এক্ষেত্রে দুধ পাস্তুরাইজড মিল্ক হলে হবে না। দুধ কেটে গেলে তা অনায়াসে সালাদ ড্রেসিং এর কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।
চিজ:
নষ্ট হওয়া দুধ দিয়ে বাড়িতে সহজেই চিজ বানিয়ে নিতে পারেন। জ্বাল দিতে গিয়ে দুধ যখন ছানা কাটতে শুরু করবে তখন ভিনিগার বা লেবুর রস মিশিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন।
চিজ গরম পানি থেকে তুলে নিয়ে লবণ পানিতে ভালো করে ধুয়ে নিন, যাতে ভিনিগারের টক ভাব কেটে যায়।
এবার পানি থেকে তুলে নিয়ে পলিথিনে মুড়ে তিন ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিলেই তৈরি হয়ে যাবে চিজ।
ফেসমাস্ক:
মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেও ব্যবহার করতে পারেন নষ্ট দুধ। কাঁচা দুধের মতোই নষ্ট দুধও ত্বকের জন্য দারুণ উপকারী।
কেটে যাওয়া দুধ মুখে ফেসমাস্কের মতো লাগিয়ে নিন।
বেকিং:
দুধ নষ্ট হয়ে গেলে বেকিং এর নানা কাজে লাগাতে পারেন। যেমন প্যানকেক, কেক এবং ওয়াফেলের মতো অনেক ডেজার্টেই।
তাই দুধ কেটে গেলে ফেলে না দিয়ে জিভে জল আনা কিছু ডেজার্ট তৈরি করে ফেলুন।
গার্ডেনিং:
শখের বাগানে ও কাজে লাগাতে পারেন নষ্ট হয়ে যাওয়া দুধ। তাহলে এবার থেকে নষ্ট দুধ ফেলে না দিয়ে গাছের গোড়ায় দিন।
গাছের গোড়ায় নষ্ট দুধ দিলে আপনাকে সার দিতে হবে না। এতে চারাগাছ গুলো তরতরিয়ে বাড়তে থাকে।
পোষা প্রাণি:
নষ্ট হয়ে যাওয়া দুধ আপনি খেতে না পারলেও আপনার পোষা বিড়ালটা কিন্তু ভালোবেসেই খাবে। তাই কেটে যাওয়া দুধ ফেলে না দিয়ে বাটিভর্তি করে ওদের সামনে নামিয়ে দিতে পারেন।
সালাদ ড্রেসিং:
এক্ষেত্রে দুধ পাস্তুরাইজড মিল্ক হলে হবে না। দুধ কেটে গেলে তা অনায়াসে সালাদ ড্রেসিং এর কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।